কলকাতা, ১4 মার্চ : শিশু পাচার, বেসরকারি চিকিৎসায় দুর্নীতি ও গাফিলতি রুখতে এবার তৎপর হল রাজ্য। রাজ্যজুড়ে তথ্য সংগ্রহের নির্দেশ দেওয়া হল পুলিশকে। রাজ্যের প্রতিটি থানায় নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। এলাকার হাসপাতাল সম্বন্ধে যাবতীয় তথা প্রদান করতে হবে থানাকে। প্রতিটি থানা তাই এদিন থেকেই বেসরকারি হাসপাতাল, নার্সিংহোম / মেডিকেল ক্লিনিকগুলি নথি খতিয়ে দেখতে শুরু করেছে।
উপরমহলের নির্দেশ পেয়ে হাসপাতালের রেজিস্ট্রেশন, লাইসেন্স, ফায়ার লাইসেন্স, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, শয্যা সংখ্যা, চিকিৎসক সংখ্যা, কর্মী সংখ্যা, পরিষেবাগত তথ্য জোগাড় শুরু করেছে পুলিশ। থানাগুলি থেকে নির্দেশ জারি করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট থানায় বিস্তারিত তথ্য জমা দিতে। এদিন স্বরাষ্ট্র সচিবের তরফে পুলিশের ডিজি-র কাছে নির্দেশ পাঠানো হয়। সেই নির্দেশই পৌঁছে যায় থানায় থানায়।
হাসপাতাল ব্যবসার আড়ালে বেআইনি ব্যবসার ক্ষেত্র হয়ে দাঁড়ায় নার্সিংহোমগুলি। এর ফলে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কঠিন প্রশ্নের মুখে পড়ে।
চিকিৎসা পরিষেবার আড়ালে যে রাজ্যের শহর থেকে জেলা বহু নার্সিংহোমেই শিশু পাচারের রমরমা কারবার চলছে, তা প্রকাশ্যে এসেছে, তা সমূলে উৎখাত করতে উদ্যোগী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর শহরের বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে আলোচনায় ডেকে মুখমন্ত্রী কড়া নির্দেশ দেন। নতুন স্বাস্থ্য বিলও পাস করান বিধানসভায়। তবুও সম্বিত ফেরেনি হাসপাতালের। বিশেষ করে সঞ্জয় রায়ের মৃত্যু বেসরকারি হাসপাতালের দুর্নীতিকে আবার সামনে এনে দিয়েছে। তাই এবার আরও কড়া হচ্ছে রাজ্য।
উপরমহলের নির্দেশ পেয়ে হাসপাতালের রেজিস্ট্রেশন, লাইসেন্স, ফায়ার লাইসেন্স, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, শয্যা সংখ্যা, চিকিৎসক সংখ্যা, কর্মী সংখ্যা, পরিষেবাগত তথ্য জোগাড় শুরু করেছে পুলিশ। থানাগুলি থেকে নির্দেশ জারি করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট থানায় বিস্তারিত তথ্য জমা দিতে। এদিন স্বরাষ্ট্র সচিবের তরফে পুলিশের ডিজি-র কাছে নির্দেশ পাঠানো হয়। সেই নির্দেশই পৌঁছে যায় থানায় থানায়।
শিশু পাচার, বেসরকারি চিকিৎসায় দুর্নীতি ও গাফিলতি রুখতে এবার তৎপর হল রাজ্য। রাজ্যজুড়ে তথ্য সংগ্রহের নির্দেশ দেওয়া হল পুলিশকে। রাজ্যের প্রতিটি থানায় নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।সম্প্রতি শিশু পাচার থেকে শুরু করে চিকিৎসায় গাফিলতি ও অন্যান্য দুর্নীতিতে নাম জড়িয়ে যায় বেসরকারি হাসপাতালের।
হাসপাতাল ব্যবসার আড়ালে বেআইনি ব্যবসার ক্ষেত্র হয়ে দাঁড়ায় নার্সিংহোমগুলি। এর ফলে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কঠিন প্রশ্নের মুখে পড়ে।
চিকিৎসা পরিষেবার আড়ালে যে রাজ্যের শহর থেকে জেলা বহু নার্সিংহোমেই শিশু পাচারের রমরমা কারবার চলছে, তা প্রকাশ্যে এসেছে, তা সমূলে উৎখাত করতে উদ্যোগী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর শহরের বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে আলোচনায় ডেকে মুখমন্ত্রী কড়া নির্দেশ দেন। নতুন স্বাস্থ্য বিলও পাস করান বিধানসভায়। তবুও সম্বিত ফেরেনি হাসপাতালের। বিশেষ করে সঞ্জয় রায়ের মৃত্যু বেসরকারি হাসপাতালের দুর্নীতিকে আবার সামনে এনে দিয়েছে। তাই এবার আরও কড়া হচ্ছে রাজ্য।
No comments:
Post a Comment